Showing 4 Result(s)

Why Facebook Ad Auditing is So Crucial

Facebook Ad auditing is not limited to analyzing metrics like cost-per-click or conversion rates. It’s all about involving a comprehensive review of your entire ad campaign, encompassing aspects such as target audience, ad design, ad copy, and even the landing pages you’re directing traffic to. On a few occasions, Digital marketers often become so engrossed in creating and launching ads that they must remember to step back and assess how well these ads are performing.

The advantages of conducting a thorough Facebook Ad audit are substantial. Let’s check out a few advantages.

Gain Clarity:

A well-executed audit brings clarity to your advertising efforts. Say goodbye to the uncertainty of whether a particular ad format or copy will yield results. You’ll understand what works and what doesn’t and grasp the underlying reasons specific strategies succeed while others fall short.

Save Time:

Consider the countless hours you’ve invested crafting ads that fail to resonate with your target audience. Through an audit, you ensure you only invest your time and resources in ads that genuinely deliver. This efficiency not only saves time but also maximizes your return on investment.

Empower Yourself:

Armed with the insights from your audit, you can take control of your ad strategy. You can make informed decisions, pivot when necessary, and confidently guide your ad campaigns confidently toward success.

So, next time when you feel lost in the vast realm of Facebook advertising, don’t simply try another ad. Instead, take a moment to audit your Facebook ads. Obviously, this process may surprise you.

From my experience working on ad campaigns for different advertisers, a thorough Facebook ad audit is a game-changer. It serves as a reliable compass, ensuring your ad strategy remains on course, regardless of where your digital journey takes you.

শর্ট ভিডিও বানানোর সহজ উপায়সমুহ!

২০২২ সালে শর্ট ভিডিও যেরকম রাজত্ত করেছে বলার অপেক্ষা রাখে না ২০২৩ সালেও শর্ট ভিডিওর জন্য অপেক্ষা করছে আরও একটি ভালো বছর। টিকটক শর্ট ভিডিওর যে পথ দেখিয়ে দিয়ছে সেই পথ অনুসরন করে বড় বড় টেক জায়ান্টগুলো তাদের প্লাটফর্মে শর্ট ভিডিওর ফিচার ইতমধ্যে সংযোজন  করে ফেলেছে। শর্ট ভিডিওর কেন এত চাহিদা? কেননা শর্ট ভিডিওর মাধ্যমে এখন সম্ভব হচ্ছে বেশি মানুষের কাছে সহজে পৌঁছানো।

বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফরমগুলোতে এখন বলতে গেলে অর্গানিক রিচ কমে গিয়েছে। শর্ট ভিডিও যেহেতু প্লাটফর্মগুলোর জন্য নতুন ফিচার তাই ভাল একটা পরিমানে অর্গানিক রিচ পাওয়া সম্ভব হচ্ছে এখনও। যাদের পেইড মিডিয়ার জন্য বাজেট একদম কম তাদের জন্য শর্ট ভিডিও হতে পারে গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। অনেক ছোট উদ্যোক্তার সাথে আমার কথা হয়েছে এবং হচ্ছে। তারা এখনও আসলে বুঝে উঠতে পারছে না তাদের ব্র্যান্ডের জন্য কি কি বিষয়ের উপর প্রাধান্য দিয়ে শর্ট ভিডিও তৈরি করবে। আজ শর্ট ভিডিও বানানোর জন্য কিছু কার্যকরী টিপস তুলে ধরার চেষ্টা করছি। চলুন দেখে নেই কোন কোন বিষয় গুলোকে কেন্দ্র করে বানাতে পারেন আপনার প্রডাক্ট বা সার্ভিসের জন্য শর্ট ভিডিও।

– আপনার প্রডাক্ট অথবা সার্ভিস ব্যাবহারের আগের এবং পরের অবস্থা তুলে ধরতে পারেন শর্ট ভিডিওর মাধ্যমে। কিভাবে আপানার প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিস অডিয়েন্সের চলমান সমস্যা দূর করছে তার একটি সংক্ষিপ্ত চিত্র ফুটিয়ে তুলতে পারেন সহজে আপানর শর্ট ভিডিওর মাধ্যমে।

– আপনার প্রডাক্ট এর গুরুত্বপূর্ণ ফিচারগুলো নিয়ে তৈরি করে ফেলতে পারুন শর্ট ভিডিও। সাথে ট্রেন্ডিং কোন মিউজিক জুড়িয়ে দিলে মন্দ হয় না কিন্তু।

– প্রোডাক্ট এর আনবক্সিং নিয়ে করে ফেলুন শর্ট ভিডিও। এই ভিডিও গুলোর কিন্তু অনেক চাহিদা আছে মার্কেটে।

– আপনি যেই ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করছেন সেই ইন্ডাস্ট্রির আপডেট নিয়ে বানিয়ে ফেলতে পারেন শর্ট ভিডিও।

–  আপনার প্রোডাক্ট ব্যাবহারের পদ্ধতি বা বিভিন্ন ধাপ উল্লেখ করে সহজে বানিয়ে ফেলুন শর্ট ভিডিও।

– ক্লায়েন্ট বা কাস্টমার থেকে পাওয়া পজিটিভ রিভিউ হতে পারে শর্ট ভিডিওর অন্যতম একটি টপিক। নতুন বা পুরাতন সকল কাস্টমারদের জন্য বিশ্বাস অর্জনের জন্য এই ভিডিওগুলি কিন্তু খুব কার্যকর।

– টিম মেম্বারদের নিয়ে তৈরি করা যেতে পারে শর্ট ভিডিও। শর্ট ভিডিওর মাধ্যমে পরিচয় করিয়ে দিতে পারেন টিম মেম্বারদের। টিম মেম্বার এর সংখ্যা যদি বেশি বড় হয়ে থাকে তাহলে টিমের স্টার পারফর্মারদের নিয়ে তৈরি করা যেতে পারে শর্ট ভিডিও।

– আপনার হাতে যদি প্রোডাক্ট এর লং ভিডিও থেকে থাকে তাহলে সেখনা থেকে খুব সহজেই কিছু গুরুত্বপূর্ণ অংশ নিয়ে শর্ট ভিডিও তৈরি করে ফেলা যায়। এই রকম শর্ট ভিডিও গুলো থেকে সাইটে ভিজিটর টানাটা সহজ হয়ে যায়।

– আপানর অডিয়েন্স এর বিভিন্ন রকম চ্যালেঞ্জ নিয়ে বানিয়ে ফেলতে পারুন শর্ট ভিডিও।

– টিম মেম্বার সহ আপানি যেখানে অফিস করছেন সেখানের চিত্র ফুটিয়ে তুলা যেতে পারে শর্ট ভিডিওর মাধ্যমে। এই ধরণের ভিডিও সম্পর্কটাকে দৃঢ় করতে সাহায্য করবে আপনার ক্লায়েন্ট এর সাথে।

– বিভিন্ন রকমের উৎসবকে কেন্দ্র করে তৈরি প্লাটফর্মগুলোর জন্য তৈরি হতে পারে শর্ট ভিডিও।

– বিভিন্ন রকমের টিপস অ্যান্ড ট্রিক্স নিয়ে তৈরি করা যেতে পারে শর্ট ভিডিও।

– ইন্ডাস্ট্রির ধরণ অনুযায়ী বিভিন্ন রকমের মোটিভেশনাল ভিডিও বানানো যেতে পারে। ধরুন আপনি যদি ডিজিটাল মারকেটিং ইন্ডাস্ট্রিতে থাকেন তাহলে উদ্যোক্তা দের জন্য মোটিভেশনাল ভিডিও তৈরি করতে পারুন।

– যেই ইন্ডাস্ট্রিতে আপনি থাকুন না কেন কিছু কমন প্রশ্নের সম্মুখীন আপনাকে হতে হয়। এইরকম কমন প্রশ্নের উত্তরগুলি নিয়ে তৈরি ক্রয়া যেতে পারে শর্ট ভিডিও।

শর্ট ভিডিও বলতে সাধারণত ১০ সেকেন্ড থেকে ১ মিনিট দৈর্ঘের ভিডিওগুলি বুঝান হয়। কোন রকম সন্দেহ ছাড়া বলা যায় শর্ট ভিডিও হতে পারে আপানর ব্র্যান্ডকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নেয়ার উপায়। শর্ট ভিডিওর মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি পারছেন আপানর ব্র্যান্ডকে একটিভ রাখতে অডিয়েন্স এর কাছে। উপরে কিছু আইডিয়া শেয়ার করলাম যেগুলো ব্যাবহার করতে পারলে কিছুটা হলেও আপনি উপকৃত হবেন।

লেখকঃ মোহাম্মদ ইমন খান (ডিজিটাল মার্কেটার)

ইন্সটাগ্রামের অর্গানিক রিচ বাড়ানোর গোপন কৌশল

গোটা বিশ্ব বর্তমানে এক অস্থির সময় পার করছে, যার প্রভাব পড়েছে সকল ক্ষেত্রে। অনেক বড় বড় এডভার্টাইজাররা তাদের এডভার্টাইজিং বাজেট কমাতে বাধ্য হয়েছে। অনেক জায়গায় বর্তমান পরিস্থিতির সাথে মানিয়ে নিতে চলছে ছাঁটাই। ছোট ছোট বিজনেসের ক্ষেত্রে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ। অর্থের অভাবে তারা সরে আসতে বাধ্য হয়েছে পেইড এডভার্টাইজিং থেকে,। অর্থনীতির এই দুরবস্থায় তাদের জন্য ভরসা হয়ে উঠতে পারে অর্গানিক রিচ। বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলো তাদের অর্গানিক রিচ কমিয়ে দিয়েছে বহুগুনে।

বাংলাদশের প্রেক্ষাপটে বহুল ব্যবহারিত দুটি প্লাটফর্ম, হচ্ছে ফেসবুক এবং ইন্সটাগ্রাম। অনেক ছোট ছোট বিজনেস সম্পূর্ণরুপে এই দুটি প্লাটফর্ম এর উপর নির্ভর করে দাড়িয়ে আছে। বর্তমান সময়ে অনেকের জন্য কঠিন হয়ে যাচ্ছে বিজ্ঞাপন এর জন্য অর্থ বরাদ্দ রাখা। এইসব ছোট ছোট বিজনেস গুলো যদি অর্গানিক রিচ এর কৌশলগুলো তাদের সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এ অন্তর্ভুক্ত করতে পারে ভাল কিছুর প্রত্যাশায়। ব্যাপারটা এমন না যে আজকে এপ্লাই করলাম আর আগামীকাল থেকেই ফল আসা শুরু করবে। সময় এবং ধৈর্য দুইটি বিষয় আমাদের মাথায় রাখতে হবে। আজ ইন্সটাগ্রামের অর্গানিক রিচ বাড়ানোর কিছু গোপন কৌশল তুলে ধরার চেষ্টা করছি। আসুন একনজরে দেখে নেই কৌশলগুলো।

কন্টেন্ট : অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফরমগুলোর মত ইন্সটাগ্রামের জন্যও ভালো কন্টেন্ট অতীব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। পর্যাপ্ত রিসার্চ করুন একটি কন্টেন্ট তৈরি করার আগে। আপনার অডিয়েন্স এর জন্য কি রকম কন্টেন্ট কার্যকরী রিসার্চ করে বের করুন। একটি ভাল কন্টেন্ট বহুগুনে আপনার অর্গানিক রিচ বাড়িয়ে দিবে।

ক্যাপশন : পোস্টের সাথে একটি সুন্দর ক্যাপশন যোগ করে দিতে পারলে অর্গানিক রিচ বেড়ে যাবার সম্ভাবনা বহুগুনে বেড়ে যায়। এমন ক্যাপশন দেয়ার চেষ্টা করুন যা কিনা আপনার কাঙ্খিত অডিয়েন্সকে সহজে আকর্ষিত করে।

ইন্সটাগ্রাম রিলসঃ বর্তমান সময়ে শর্টস ভিডিওর ব্যাপক চাহিদা মার্কেটে। অর্গানিক রিচ বাড়িয়ে নেয়ার জন্য ইন্সটাগ্রাম রিলস হতে পারে আপনার জন্য অন্যরকম  এক হাতিয়ার। আপনার ইন্ড্রাস্ট্রির ধরন অনুযায়ি রিলস তৈরি করে ফেলুন এবং অর্গানিক রিচটাকে এই সুযোগে বাড়িয়ে নিন।

ধারাবাহিকতাঃ ধারাবাহিকতা আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় অর্গানিক রিচ বাড়ানোর জন্য। ধুপধাপ দুই তিনটি পোস্ট করে দেখা যায় এরপরের পোস্টগুলোর মধ্যে লম্বা একটা বিরতি পরে যায় যা কিনা আপনাকে কোনভাবে অর্গানিক রিচ বাড়াতে সাহায্য করবে না। কন্টেন্ট ক্যালেন্ডার ব্যাবহার করতে পারেন যা কিনা আপনাকে নিয়মিত পোস্ট করতে সাহায্য করবে।

কল টুঁ অ্যাকশনঃ বিভিন্ন ধরনের কল টুঁ অ্যাকশন ব্যাবহার করুন আপনার পোস্টে যা কিনা আপনার অডিয়েন্সকে ওই পোস্টে অ্যাকশন নিতে প্রলুব্ধ করবে। বিভিন্ন রকমের  কল টুঁ অ্যাকশন বিদ্যমান আছে  ইন্সটাগ্রামে। আপনার পোস্টের ধরন অনুযায়ী বেছে নিতে পারেন।

হ্যাশ-ট্যাগঃ হ্যাশ-ট্যাগ হতে পারে আপনার ইন্সটাগ্রামের অর্গানিক রিচ বাড়ানোর আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। রিসার্চ করে বের করুন কোন হ্যাশ-ট্যাগটি হতে পারে আপানর পোস্ট এর জন্য সবচেয়ে বেসি কার্যকরী। বেশি পরিমাণে হ্যাশ-ট্যাগ ব্যাবহার করার থেকে পরিমাণে অল্প হলেও কার্যকরী হ্যাশ-ট্যাগ ব্যাবহার করার পক্ষে আমি।

বায়োঃ আপানর বিজনেস প্রোফাইল এর বায়ো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করুন। আপনার সার্ভিস বা প্রোডাক্টটি সম্পর্কে সংক্ষেপে ফুটিয়ে তুলুন। আপানর প্রোডাক্ট এর সাথে যায় এমন কিওয়ার্ড রাখার চেষ্টা করুন বায়োতে যা কিনা অর্গানিক রিচ বাড়াতে সাহায্য করে।

বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলোর মধ্যে আপনি ইন্সটাগ্রামে খুব সহজে উপরে উল্লেখিত কৌশলগুলো প্রয়োগ করে বাড়িয়ে নিতে পারেন আপনার ইন্সটাগ্রামের অর্গানিক রিচ। এছাড়া যখনি কোন নতুন ফিচার যুক্ত হবে প্লাটফর্মে সেগুলো ব্যাবহারের চেষ্টা করুন কেননা নতুন ফিচারগুলোতে শুরুর দিকে অর্গানিক রিচ পাওয়া যায় বেশ ভালো পরিমাণে। ধন্যবাদ সবাইকে।

ফেসবুক মার্কেটিং টিপস- ১ম পর্ব

এক নজরে দেখে নেই ফেসবুকের কিছু মার্কেটিং টিপস যা কিনা আপনার বিজনেসকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।

  • ক্যাম্পেইন বাজেট যদি বেশি হয়ে থাকে A/B টেস্টিং অপরিহার্য আপনার জন্য।
  • ফেসবুক মার্কেটিং শুরুর আগে ফেসবুকের বিভিন্ন পলিসিগুলোতে চোখ বুলিয়ে নিন।
  • বিজনেস পেইজে বিপুল সংখ্যক লাইক থাকা মানে এই নয় যে আপনার সেল বহুগুনে বেড়ে যাবে।
  • ভালো রেসপন্স পেতে হলে টার্গেট অডিয়েন্স নিয়ে রিসার্চ করার বিকল্প নেই।
  • ভালো অর্গানিক রিচ পাবার জন্য ফেসবুক পেইজ এর পাশাপাশি বিজনেসের জন্য ফেসবুক গ্রুপ খুলতে ভুলবেন না একদমই।
  • শুধুমাত্র অর্গানিক রিচ এর উপর নির্ভর করে বেশিদূর অগ্রসর হওয়া সম্ভব না। পেইড প্রমোশনটাকেও সাথে রাখুন ।
  • কনভার্সন রেট বাড়াতে শর্ট ভিডিও কিন্তু বেশ কার্যকরী।
  • আপনার বিজনেস পেইজের সাথে ইন্সটাগ্রাম একাউন্টটি যুক্ত করে ফেলুন।
  • প্রোডাক্ট ফোটোগ্রাফিতে মনোযোগ বাড়াতে হবে
  • বিজনেস পেইজে পোস্ট করার ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা বজায় রাখুন I
  • পোস্ট এর ক্যাপশন যতটুকু পারা যায় ছোট রাখাই শ্রেয়।
  • ভালো অরগানিক রিচ পাবার জন্য ফেসবুক গ্রুপ কিন্তু বেশ কার্যকরী।
  • Facebook Ads Library ব্যবহার করে কম্পিটিটরদের এড এনালাইসিস করতে পারবেন খুব সহজেই।
  • ক্যাম্পেইন মনিটরিংটাও ঠিকভাবে চালিয়ে যেতে হবে কিন্তু ।
  • ক্যাম্পেইন সেটআপ করার পর লার্নিং স্টেজে (ফেসবুক এড ম্যানেজার) কোন কিছু আপডেট না করাই উত্তম।

ছোট ছোট এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে কাজ করতে পারলে ফেসবুক হতে পারে আপনার জন্য হতে পারে জাদুর কাঠি।